Asif kebria

শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

শিকারী কান্দি আকবরীয়া উচ্চ বিদ্যালয় শ্রদ্ধাঞ্জলী মহান ২১শে ফেব্রুয়ারী











Photo: Md.fakrul islam


Photo: Md.fakrul islam
shekri kandy and.

Photo













শিকারীকান্দি উচ্চ বিদ্যালয়ের

সিটিজি ডেস্ক :: মতলব উত্তর উপজেলার বেসরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও মাদ্রাসার ছাত্রদের নিয়ে দশ সাকিবের সন্ধানে ৩২ টি টিম নিয়ে মতলব উত্তর উপজেলা প্রশাসন ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের উদ্যোগে ক্রিকেট গোল্ডকাপ টূর্ণামেন্টের আয়োজন করা হয়।
গত বুধবার (০৫.০২.২০১৪) মতলব উত্তর উপজেলা কমপ্লেক্ম মাঠে অনুষ্ঠিত ফাইনাল খেলায় দূর্গাপুর জনকল্যাণ উচ্চ বিদ্যালয় চরকাশিম উচ্চ বিদ্যালয়কে ৯ রানে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।
প্রথমে ব্যাট করতে নেমে দূর্গাপুর জনকল্যাণ উচ্চ বিদ্যালয় ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৯ রান করে। তার জবাবে চর কাশিম নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ২০ ওভারে ৯ উইকিট হারিয়ে ১৭০ রান করে রানারআপ হয়। খেলায় আম্প্যায়ারের দায়িত্বে ছিলেন, জসিম উদ্দিন ভূইয়া, ইবনাল মইন আহমেদ রিপন।
image_2972খেলা শেষে উভয় দলের খেলোয়ারদের উদ্দেশ্যে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, মতলব উত্তর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একেএম মনিরুজ্জামান। সাংবাদিক কামাল হোসেন খানের পরিচালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা ভ্যাটেনারি সার্জন ডাঃ জুনায়েদ ইবনে নাঈম, মতলব উত্তর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি শহীদ উল্লাহ প্রধান, সাধারণ সম্পাদক সরকার আবুল কালাম আজাদ, মতলব উত্তর উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক একেএম আজাদ, দূর্গাপুর জনকল্যাণ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বাবু স্বপন কুমার সূত্রধর, চরকাশিম উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য শিপন খান, শিকারীকান্দি উচ্চ বিদ্যালয়ের ক্রীড়া শিক্ষক জসিম উদ্দিন ভূইয়া প্রমূখ।

শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

রিকশায় উঠে চলে যাচ্ছিলো সে




রিকশায় উঠে চলে যাচ্ছিলো সে। ফোনের দিকে তাকালাম। নিয়ম হয়ে গেছে যে যাওয়ার সময় ফোন দেবেই সে। সামনে বসে যত ঘন্টাই কথা হোক না কেন রিকশা উঠে ওর মনে পড়েই যাবে কি কি বাকি রয়ে গেছে। তাই ফোন দিয়ে সেগুলো বলে যাবে অনর্গল।
ফোন বাজছে কিন্তু ধরলাম না। চলে যেতে থাকা রিকশার দিকে তাকিয়ে আছি। হুডের পেছন দিকে সামান্য ফাঁক থাকে রিকশায়। ওদিক দিয়েই পেছন ফিরে তাকালো। চোখে প্রশ্ন কেন ধরছি না ফোন। উত্তর দিলাম আর অপেক্ষা নয়। ধরলাম কল।

কি ব্যাপার কল ধরো না কেন?
তোমাকে আর একটু দেখতে ইচ্ছে হলো তাই।
মানে? আবার কিভাবে দেখবা?
এই যে পেছন ফিরে তাকালে?
তা তো তুমি ফোন ধরছো না দেখে তাই।
জানতাম তো। না ধরলেই তাকাবে। তখন একটু দেখবো।
ইস! কি ফাজিল! এতো দেখেও মন ভরে না।
আসলেই ওকে বারবার দেখতে ইচ্ছে করে। আমার কি দোষ! আগে তো কখনো এমন হয় নি। ইদানিং হচ্ছে আর খুব বেশি হচ্ছে।

আমার জেদ আকাশ ছোঁয়া। যা ভাববো তাই করবো। যা চাইবো তা নিয়েই ছাড়বো। আমি যখন ভাবি যে কোনো মানুষের সাথে আর কথা বলবো না। আর সত্যি বলি না। যখন কাউকে ভুলে যেতে চাই সত্যি ভুলে যাই। ছাপ পড়ে না তাদের থাকা না থাকাতে। ছোট ছোট অনেক ঝগড়ায় অনেককে দূরে সরিয়ে দিয়েছি। ওর সাথে বোধহয় এই জীবনে সবচেয়ে বেশী ঝগড়া করছি। বারবার ভেবেছি আর কথা বলবো না ওর সাথে। এবার সত্যি ব্রেক আপ। এবং সেই রকম ব্রেক আপ যে আর কোনোদিন চেহারা দেখবো না ওর। সামনে যাবো না। এমন কি ভাববো না পর্যন্ত।
ধরা যাক বিকেলে ঝগড়া হলো। আগে দেখা যেত পরেরদিন বা আরো একদিন পরে আমার জেদ ভেঙ্গে যেত। আমি কথা বলতে শুরু করতাম। দেখা করার জন্য পাগল হতাম। নিজেকে নিজে ধিক্কার দিতাম। এই আমার জেদ! এত্তোটুকু শুধু! মনে হতো ওর কাছে হেরে গেলাম আমি। রাগ লাগতো খুব। আমি কেন হারবো?

পরে অবশ্য সব ভুলে যেতাম। রাগ-জেদ আর ঝগড়া যে হয়েছে সেটাও। এবারও তাই হলো। ভুলে গিয়ে দেখা করলাম। তারপর মিটমাট সব। দেখতে ইচ্ছে করছে বলে ফোনটা ধরলাম না। তাকালো আমার দিকে পেছন ফিরে। তারপর আমিও রিকশা নিয়ে নিজের পথে। রাতে সে খোঁটা দিলো এই বলে যে আমি না কি তাকে ছেড়ে থাকতে চাই তাই ওমন করি। ওকে কাঁদাই ইচ্ছে করে। রাগ লাগলো ভীষণ। কখন এমন ভাবলাম আমি! কথায় কথায় আবার ঝগড়া। ইচ্ছে হচ্ছে ফোনটা আছড়ে ভাঙ্গি। তাহলেই আর কথা বলতে পারবে না আমার সাথে। না ভাঙ্গবো কেন? অফ করে রাখলাম। পাঁচটা মিনিট যেতে না যেতে থাকতে না পেরে অন করলাম। প্রতিবার এমন ঝগড়া হলে সে মেসেজ দেয়। সর‌্যি লিখবে না কখনো কিন্তু যা লেখে তাতেই শান্তি লাগে। অন্তত দূরে তো যায় নি! কিন্তু এবার কোনো সাড়া নেই। না পেরে আমিই মেসেজ দিলাম। তার উত্তরে জানাল এবার সে আমাকে আর কল দেবে না, মেসেজও না।

আমি জানি ও এটা পারবেনা। আমাকে ছেড়ে থাকবে ও? অসম্ভব। কিন্তু তাই করলো এবার। রাত গভীর হতে লাগলো কিন্তু ওর কোনো খবর নেই। এমনকি আজ ফেসবুকেও আসছে না। জেদ ধরে থাকলাম কল দেবো না আমিও। কিন্তু যতই আমি নিজের জেদের কথা ভাবি ততই তা দুর্বল হয়। এমন ফ্যাসাদেও মানুষ পড়ে? এদিকে ওর সাথে কথা না বলে থাকতে পারছি না। ওদিকে সেও কল দিচ্ছে না। হ্যাঁ আমাকে ভুলে যেতে চায়। এই জন্যই এমন করে। বুঝেছি আমি।
তবুও কল দিলাম আমি। ধরলো না প্রথমে। পরের বার ধরলো, তাও চুপ।

ওই তুমি ফোন দাও না কেন?
আমি তো বললাম আমি আর তোমাকে কল দেবো না।
ওহ আচ্ছা।

এইটুকু বলে কল কাটলাম। ঝগড়া করতে ইচ্ছে হচ্ছিলো করলাম না। গলা দিয়ে কথা বের হচ্ছে না। শুধু বলতে ইচ্ছে করছে ভালবাসি। অন্য কথাগুলো গলায় আটকে যাচ্ছে। কিন্তু আমি তো ভালবাসি বলতে পারবো না। আমার ইগোতে লাগে। আমি কেন আগে বলবো? ও আগে বলুক তারপর। কিন্তু ও তো আর বলে না! এদিকে রাত বেড়েই চলে। সঙ্গে অস্থিরতা কি থেমে থাকে নিজের জায়গাতে?

আবার কল দিলাম।
আমি একটা গল্প লিখছি শুনবা? (ও আমার গল্প বলা খুব পছন্দ করে। জানি যে না বলবে না। ইগো আর জেদ তখন অস্থিরতার কাছে বিশ্রীভাবে হেরে বসেছে। কথা না বললে বাঁচবো না এমন লাগছে ভেতরে।)
খানিক চুপ থেকে বললো, শুনবো।
আমি শুরু করলাম গল্প বলা। আসলে কোনো গল্প লিখি নি। যা মনে আসে তা বলতে থাকলাম। কি যে বললাম কে জানে তবে এক সময় তা শেষ হলো। ও পুরো সময়টা একদম চুপ রইলো। গল্পটা খুব সম্ভবত ভালবেসে কাছে আসা আবার দূরে চলে যাওয়া নিয়ে। কয়েকটা চরিত্রের একটায় সে শুনতে শুনতে নিজেকে কল্পনা করলো। তারপর গল্পটা বলা শেষ হতেই বললো ওই চরিত্রটা আমাকে ভেবে তাই না? আমি বললাম, না।
ও তো কোনো চরিত্র নয়, ও আমার বাস্তব। বলতে হলো না মুখে। মনের কথা মুখে ফোটার আগেই বুঝে নিলো সে। বললো, অনেক বেশি ভালবাসো আমাকে তাই না?
আমি আসলে অনেক বেশি ভালবাসি না ওকে। অনেক কাকে বলে আমি জানি। অনেক ভালবাসা হয় যখন দুজন সবচেয়ে দূরে যায়। আমি ওকে ছেড়ে দূরে থাকতে পারি না। অল্প দূরে গেলেই মনে হতে থেকে আর পারবো না দূরে থাকতে। তবুও কখনো কখনো মিথ্যে চলে আসে মুখে। তখন সত্যকে চাইলেই স্বীকার করা যায় না।
তাই ওকে বলতেই হলো, হ্যাঁ অনেক বেশি ভালবাসি।

সত্যটা সে রাতে বলতে পারি নি। আজ বলছি। তোমাকে বলা মিথ্যেটা আমাকে জ্বালায়, পোড়ায়। তোমার আমার মাঝে কোনো মিথ্যের জায়গা থাকতে পারে না। আমি তোমাকে অনেক বেশি ভালবাসি না ঐশী। তবে যতটুকু ভালবাসি তা সত্য, সৎ। আমি যতটা দূরে থাকতে পারি ভালবাসার টান এড়িয়ে, ততটুকুর পুরোটা ভালবাসি। আর যে দূরে যেতে পারি না সোনা। অনেক বেশি ভালবাসতে পারি না তবে অনেক খানিই ভালবাসি...সত্যি।
— in Changerchar
 
Photo: Please reading this story====>

রিকশায় উঠে চলে যাচ্ছিলো সে। ফোনের দিকে তাকালাম। নিয়ম হয়ে গেছে যে যাওয়ার সময় ফোন দেবেই সে। সামনে বসে যত ঘন্টাই কথা হোক না কেন রিকশা উঠে ওর মনে পড়েই যাবে কি কি বাকি রয়ে গেছে। তাই ফোন দিয়ে সেগুলো বলে যাবে অনর্গল।
ফোন বাজছে কিন্তু ধরলাম না। চলে যেতে থাকা রিকশার দিকে তাকিয়ে আছি। হুডের পেছন দিকে সামান্য ফাঁক থাকে রিকশায়। ওদিক দিয়েই পেছন ফিরে তাকালো। চোখে প্রশ্ন কেন ধরছি না ফোন। উত্তর দিলাম আর অপেক্ষা নয়। ধরলাম কল।

কি ব্যাপার কল ধরো না কেন?
তোমাকে আর একটু দেখতে ইচ্ছে হলো তাই।
মানে? আবার কিভাবে দেখবা?
এই যে পেছন ফিরে তাকালে?
তা তো তুমি ফোন ধরছো না দেখে তাই।
জানতাম তো। না ধরলেই তাকাবে। তখন একটু দেখবো।
ইস! কি ফাজিল! এতো দেখেও মন ভরে না।
আসলেই ওকে বারবার দেখতে ইচ্ছে করে। আমার কি দোষ! আগে তো কখনো এমন হয় নি। ইদানিং হচ্ছে আর খুব বেশি হচ্ছে।

আমার জেদ আকাশ ছোঁয়া। যা ভাববো তাই করবো। যা চাইবো তা নিয়েই ছাড়বো। আমি যখন ভাবি যে কোনো মানুষের সাথে আর কথা বলবো না। আর সত্যি বলি না। যখন কাউকে ভুলে যেতে চাই সত্যি ভুলে যাই। ছাপ পড়ে না তাদের থাকা না থাকাতে। ছোট ছোট অনেক ঝগড়ায় অনেককে দূরে সরিয়ে দিয়েছি। ওর সাথে বোধহয় এই জীবনে সবচেয়ে বেশী ঝগড়া করছি। বারবার ভেবেছি আর কথা বলবো না ওর সাথে। এবার সত্যি ব্রেক আপ। এবং সেই রকম ব্রেক আপ যে আর কোনোদিন চেহারা দেখবো না ওর। সামনে যাবো না। এমন কি ভাববো না পর্যন্ত।
ধরা যাক বিকেলে ঝগড়া হলো। আগে দেখা যেত পরেরদিন বা আরো একদিন পরে আমার জেদ ভেঙ্গে যেত। আমি কথা বলতে শুরু করতাম। দেখা করার জন্য পাগল হতাম। নিজেকে নিজে ধিক্কার দিতাম। এই আমার জেদ! এত্তোটুকু শুধু! মনে হতো ওর কাছে হেরে গেলাম আমি। রাগ লাগতো খুব। আমি কেন হারবো?

পরে অবশ্য সব ভুলে যেতাম। রাগ-জেদ আর ঝগড়া যে হয়েছে সেটাও। এবারও তাই হলো। ভুলে গিয়ে দেখা করলাম। তারপর মিটমাট সব। দেখতে ইচ্ছে করছে বলে ফোনটা ধরলাম না। তাকালো আমার দিকে পেছন ফিরে। তারপর আমিও রিকশা নিয়ে নিজের পথে। রাতে সে খোঁটা দিলো এই বলে যে আমি না কি তাকে ছেড়ে থাকতে চাই তাই ওমন করি। ওকে কাঁদাই ইচ্ছে করে। রাগ লাগলো ভীষণ। কখন এমন ভাবলাম আমি! কথায় কথায় আবার ঝগড়া। ইচ্ছে হচ্ছে ফোনটা আছড়ে ভাঙ্গি। তাহলেই আর কথা বলতে পারবে না আমার সাথে। না ভাঙ্গবো কেন? অফ করে রাখলাম। পাঁচটা মিনিট যেতে না যেতে থাকতে না পেরে অন করলাম। প্রতিবার এমন ঝগড়া হলে সে মেসেজ দেয়। সর‌্যি লিখবে না কখনো কিন্তু যা লেখে তাতেই শান্তি লাগে। অন্তত দূরে তো যায় নি! কিন্তু এবার কোনো সাড়া নেই। না পেরে আমিই মেসেজ দিলাম। তার উত্তরে জানাল এবার সে আমাকে আর কল দেবে না, মেসেজও না।

আমি জানি ও এটা পারবেনা। আমাকে ছেড়ে থাকবে ও? অসম্ভব। কিন্তু তাই করলো এবার। রাত গভীর হতে লাগলো কিন্তু ওর কোনো খবর নেই। এমনকি আজ ফেসবুকেও আসছে না। জেদ ধরে থাকলাম কল দেবো না আমিও। কিন্তু যতই আমি নিজের জেদের কথা ভাবি ততই তা দুর্বল হয়। এমন ফ্যাসাদেও মানুষ পড়ে? এদিকে ওর সাথে কথা না বলে থাকতে পারছি না। ওদিকে সেও কল দিচ্ছে না। হ্যাঁ আমাকে ভুলে যেতে চায়। এই জন্যই এমন করে। বুঝেছি আমি।
তবুও কল দিলাম আমি। ধরলো না প্রথমে। পরের বার ধরলো, তাও চুপ।

ওই তুমি ফোন দাও না কেন?
আমি তো বললাম আমি আর তোমাকে কল দেবো না।
ওহ আচ্ছা।

এইটুকু বলে কল কাটলাম। ঝগড়া করতে ইচ্ছে হচ্ছিলো করলাম না। গলা দিয়ে কথা বের হচ্ছে না। শুধু বলতে ইচ্ছে করছে ভালবাসি। অন্য কথাগুলো গলায় আটকে যাচ্ছে। কিন্তু আমি তো ভালবাসি বলতে পারবো না। আমার ইগোতে লাগে। আমি কেন আগে বলবো? ও আগে বলুক তারপর। কিন্তু ও তো আর বলে না! এদিকে রাত বেড়েই চলে। সঙ্গে অস্থিরতা কি থেমে থাকে নিজের জায়গাতে?

আবার কল দিলাম।
আমি একটা গল্প লিখছি শুনবা? (ও আমার গল্প বলা খুব পছন্দ করে। জানি যে না বলবে না। ইগো আর জেদ তখন অস্থিরতার কাছে বিশ্রীভাবে হেরে বসেছে। কথা না বললে বাঁচবো না এমন লাগছে ভেতরে।)
খানিক চুপ থেকে বললো, শুনবো।
আমি শুরু করলাম গল্প বলা। আসলে কোনো গল্প লিখি নি। যা মনে আসে তা বলতে থাকলাম। কি যে বললাম কে জানে তবে এক সময় তা শেষ হলো। ও পুরো সময়টা একদম চুপ রইলো। গল্পটা খুব সম্ভবত ভালবেসে কাছে আসা আবার দূরে চলে যাওয়া নিয়ে। কয়েকটা চরিত্রের একটায় সে শুনতে শুনতে নিজেকে কল্পনা করলো। তারপর গল্পটা বলা শেষ হতেই বললো ওই চরিত্রটা আমাকে ভেবে তাই না? আমি বললাম, না।
ও তো কোনো চরিত্র নয়, ও আমার বাস্তব। বলতে হলো না মুখে। মনের কথা মুখে ফোটার আগেই বুঝে নিলো সে। বললো, অনেক বেশি ভালবাসো আমাকে তাই না?
আমি আসলে অনেক বেশি ভালবাসি না ওকে। অনেক কাকে বলে আমি জানি। অনেক ভালবাসা হয় যখন দুজন সবচেয়ে দূরে যায়। আমি ওকে ছেড়ে দূরে থাকতে পারি না। অল্প দূরে গেলেই মনে হতে থেকে আর পারবো না দূরে থাকতে। তবুও কখনো কখনো মিথ্যে চলে আসে মুখে। তখন সত্যকে চাইলেই স্বীকার করা যায় না।
তাই ওকে বলতেই হলো, হ্যাঁ অনেক বেশি ভালবাসি।

সত্যটা সে রাতে বলতে পারি নি। আজ বলছি। তোমাকে বলা মিথ্যেটা আমাকে জ্বালায়, পোড়ায়। তোমার আমার মাঝে কোনো মিথ্যের জায়গা থাকতে পারে না। আমি তোমাকে অনেক বেশি ভালবাসি না ঐশী। তবে যতটুকু ভালবাসি তা সত্য, সৎ। আমি যতটা দূরে থাকতে পারি ভালবাসার টান এড়িয়ে, ততটুকুর পুরোটা ভালবাসি। আর যে দূরে যেতে পারি না সোনা। অনেক বেশি ভালবাসতে পারি না তবে অনেক খানিই ভালবাসি...সত্যি।
like comment and shear

ক্লাস এ ঢুকেই মিথিলার


ক্লাস এ ঢুকেই মিথিলার মেজাজটা খারাপ হয়ে গেল। কারন তখনো কেউই এসে পৌঁছায়নি। শুধুমাত্র রাতুল পিছনের টেবিলটাতে একা বসে আছে। এই ছেলেটাকে মিথিলা একদমই পছন্দ করে না। ক্লাসের সবচেয়ে অমনোযোগী , বাজে ছাত্র হিসেবেই রাতুল পরিচিত । আর দেখতেও কেমন জানিঅগোছালো। মাথার চুলগুলো উসকো-খুসকো । পরনের কাপড় গুলোও অপরিষ্কার । মিথিলাকে দেখলেই ছেলেটা কেমন জানি হা করে তাকিয়ে থাকে । এই কারনে ছেলেটাকে মিথিলার আরও বেশি অপছন্দ ।

বিকেলবেলা মিথিলা তার বান্ধবী লগ্নের সাথে কথা বলার এক পর্যায়ে জানতে পারলো যে তাদের ক্লাসের রাতুল , সুজয়ের কাছে মার খেয়ে মাথা ফাটিয়ে ফেলেছে ।
মিথিলা , সুজয়কে খুব ভাল করেই চেনে । আগে প্রায়ই রাস্তায় মিথিলাকে বিরক্ত করতো ।

বখাটে ছেলেরা তো মারামারি করবেই , এটাই তো স্বাভাবিক । তাই , রাতুলের মাথা ফাটানোর ব্যাপারটা মিথিলার মনে একটুও ছেদ ফেলল না ।

মিথিলা মন খারাপ করে কলেজের বারান্দায় দাড়িয়ে আছে । আজকে ওর পরীক্ষাটা খুবই খারাপ হয়েছে । পাশ করতে পারবে বলে মনে হয় না । এত চিন্তার কারন ছিল না যদি এটা নির্বাচনী পরীক্ষা না হয়ে সাধারণ কোন পরীক্ষা হতো । কিন্তু , নির্বাচনী পরীক্ষায়পাশ না করতে পারলে তো সে এইচ.এস.সি পরীক্ষায় অংশগ্রহন করতে পারবে না ।

পরের দিন কলেজে গিয়ে মিথিলা খুশিতে আত্মহারা হয়ে গেল । কারন, গত রাতে নাকি শর্ট-সার্কিট এ আগুন লেগে ওদের পরীক্ষার খাতা পুড়ে গেছে । তাই গতদিনের পরীক্ষাটা আবার অনুষ্ঠিত হবে ।

এইচ.এস.সি পরীক্ষা শেষ হওয়ার কিছুদিন পরেই মিথিলার ক্যান্সার ধরা পড়ল । ধীরে ধীরে রোগটা সারা দেহে প্রভাব বিস্তার করতে শুরু করল । কিন্তু , অপারেশন করতে যে পরিমাণ টাকা দরকার তা জোগাড় করাটা মিথিলার পরিবারের পক্ষে সম্ভব হচ্ছিলো না । শেষ পর্যন্ত ধার-দেনা করে বিভিন্ন জায়গা থেকে টাকা সংগ্রহ করে অপারেশন করা হল ।

আল্লাহের রহমতে এবং সবার দোয়ায় মিথিলা সুস্থ হয়ে উঠলো ।
সুস্থ হওয়ার কিছুদিন পরে মিথিলার কাছে একটা চিঠি আসে ।
চিঠিটা ছিল এইরকম :

প্রিয় মিথিলা ,
কলেজে যে দিন তোমাকে প্রথম দেখেছি সে দিন থেকেই তোমাকে অনেক ভালবেসে ফেলেছি । কিন্তু, একটা বখাটে ছেলের ভালবাসাকে তুমি কোনদিনই মেনে নেবে না । তাই , ভেবেছিলাম লুকিয়ে যতটাভালবাসা যায় ততটাই ভালবাসবো ।
সুজয় যে দিন লোক ভাড়া করে এনেছিল তোমাকে কিডন্যাপ করার জন্য , সে দিন ওদের সাথে মারামারি করেছিলাম শুধু তোমাকে বাঁচাবো বলে।
লগ্নের কাছে জানতে পেরেছিলাম, তোমার নির্বাচনী পরীক্ষায় রসায়ন পরীক্ষাটা খুব খারাপ হয়েছিল । তাই, সে দিন রাতেই কলেজের অফিসে তালা ভেঙ্গে ঢুকে খাতা পুড়িয়ে দিয়েছিলাম শুধু তোমার মুখে একটু হাসি দেখব বলে। কিন্তু , দারোয়ানের কাছে ধরা পরে গিয়ে ছয় মাসের জেল হল। কলেজেরই ছাত্র কাজটা করেছে বলে ব্যাপারটা শর্ট-সার্কিট এ আগুন লেগেছে বলে চালিয়ে দেয়া হল। তাই আর এইচ.এস.সি পরীক্ষাটা দেয়া হল না।
জেল থেকে বের হয়ে শুনলাম, তুমি ক্যান্সার এ আক্রান্ত। টাকার অভাবে তোমার অপারেশন হচ্ছেনা জেনে কোন উপায় না দেখে নিজের কিডনি বিক্রি করে টাকা সংগ্রহ করলাম শুধু তোমায় ভালবাসি বলে ।
আজ আমি জীবনের শেষ পর্যায় এ এসে উপস্থিত হয়েছি । আমার অবশিষ্ট কিডনিটা অনেক আগে থেকেই নষ্ট ছিল ।এখন অবস্থা দিনে দিনে আরও খারাপ হচ্ছে । ডাক্তার বলেছে, আর খুব বেশি দিন বাঁচবো না । তাই মারা যাওয়ার আগে ভাবলাম ,সেই কথাটা বলে যাই । যে কথাটা আজো তোমায় বলতে পারিনি ।
আমি তোমাকে ভালবাসি মিথিলা । অনেক ভালবাসি ।
ভাল থেকো ।
ইতি,
তোমাদের ক্লাসের সবচেয়ে বাজে ছেলে
রাতুল

মিথিলার চোখ দিয়ে পানি পড়তে পড়তে চিঠিটা ভিজে গেল....
 
 Photo: ক্লাস এ ঢুকেই মিথিলার মেজাজটা খারাপ হয়ে গেল। কারন তখনো কেউই এসে পৌঁছায়নি। শুধুমাত্র রাতুল পিছনের টেবিলটাতে একা বসে আছে। এই ছেলেটাকে মিথিলা একদমই পছন্দ করে না। ক্লাসের সবচেয়ে অমনোযোগী , বাজে ছাত্র হিসেবেই রাতুল পরিচিত । আর দেখতেও কেমন জানিঅগোছালো। মাথার চুলগুলো উসকো-খুসকো । পরনের কাপড় গুলোও অপরিষ্কার । মিথিলাকে দেখলেই ছেলেটা কেমন জানি হা করে তাকিয়ে থাকে । এই কারনে ছেলেটাকে মিথিলার আরও বেশি অপছন্দ ।

বিকেলবেলা মিথিলা তার বান্ধবী লগ্নের সাথে কথা বলার এক পর্যায়ে জানতে পারলো যে তাদের ক্লাসের রাতুল , সুজয়ের কাছে মার খেয়ে মাথা ফাটিয়ে ফেলেছে ।
মিথিলা , সুজয়কে খুব ভাল করেই চেনে । আগে প্রায়ই রাস্তায় মিথিলাকে বিরক্ত করতো ।

বখাটে ছেলেরা তো মারামারি করবেই , এটাই তো স্বাভাবিক । তাই , রাতুলের মাথা ফাটানোর ব্যাপারটা মিথিলার মনে একটুও ছেদ ফেলল না ।

মিথিলা মন খারাপ করে কলেজের বারান্দায় দাড়িয়ে আছে । আজকে ওর পরীক্ষাটা খুবই খারাপ হয়েছে । পাশ করতে পারবে বলে মনে হয় না । এত চিন্তার কারন ছিল না যদি এটা নির্বাচনী পরীক্ষা না হয়ে সাধারণ কোন পরীক্ষা হতো । কিন্তু , নির্বাচনী পরীক্ষায়পাশ না করতে পারলে তো সে এইচ.এস.সি পরীক্ষায় অংশগ্রহন করতে পারবে না ।

পরের দিন কলেজে গিয়ে মিথিলা খুশিতে আত্মহারা হয়ে গেল । কারন, গত রাতে নাকি শর্ট-সার্কিট এ আগুন লেগে ওদের পরীক্ষার খাতা পুড়ে গেছে । তাই গতদিনের পরীক্ষাটা আবার অনুষ্ঠিত হবে ।

এইচ.এস.সি পরীক্ষা শেষ হওয়ার কিছুদিন পরেই মিথিলার ক্যান্সার ধরা পড়ল । ধীরে ধীরে রোগটা সারা দেহে প্রভাব বিস্তার করতে শুরু করল । কিন্তু , অপারেশন করতে যে পরিমাণ টাকা দরকার তা জোগাড় করাটা মিথিলার পরিবারের পক্ষে সম্ভব হচ্ছিলো না । শেষ পর্যন্ত ধার-দেনা করে বিভিন্ন জায়গা থেকে টাকা সংগ্রহ করে অপারেশন করা হল ।

আল্লাহের রহমতে এবং সবার দোয়ায় মিথিলা সুস্থ হয়ে উঠলো ।
সুস্থ হওয়ার কিছুদিন পরে মিথিলার কাছে একটা চিঠি আসে ।
চিঠিটা ছিল এইরকম :

প্রিয় মিথিলা ,
কলেজে যে দিন তোমাকে প্রথম দেখেছি সে দিন থেকেই তোমাকে অনেক ভালবেসে ফেলেছি । কিন্তু, একটা বখাটে ছেলের ভালবাসাকে তুমি কোনদিনই মেনে নেবে না । তাই , ভেবেছিলাম লুকিয়ে যতটাভালবাসা যায় ততটাই ভালবাসবো ।
সুজয় যে দিন লোক ভাড়া করে এনেছিল তোমাকে কিডন্যাপ করার জন্য , সে দিন ওদের সাথে মারামারি করেছিলাম শুধু তোমাকে বাঁচাবো বলে।
লগ্নের কাছে জানতে পেরেছিলাম, তোমার নির্বাচনী পরীক্ষায় রসায়ন পরীক্ষাটা খুব খারাপ হয়েছিল । তাই, সে দিন রাতেই কলেজের অফিসে তালা ভেঙ্গে ঢুকে খাতা পুড়িয়ে দিয়েছিলাম শুধু তোমার মুখে একটু হাসি দেখব বলে। কিন্তু , দারোয়ানের কাছে ধরা পরে গিয়ে ছয় মাসের জেল হল। কলেজেরই ছাত্র কাজটা করেছে বলে ব্যাপারটা শর্ট-সার্কিট এ আগুন লেগেছে বলে চালিয়ে দেয়া হল। তাই আর এইচ.এস.সি পরীক্ষাটা দেয়া হল না।
জেল থেকে বের হয়ে শুনলাম, তুমি ক্যান্সার এ আক্রান্ত। টাকার অভাবে তোমার অপারেশন হচ্ছেনা জেনে কোন উপায় না দেখে নিজের কিডনি বিক্রি করে টাকা সংগ্রহ করলাম শুধু তোমায় ভালবাসি বলে ।
আজ আমি জীবনের শেষ পর্যায় এ এসে উপস্থিত হয়েছি । আমার অবশিষ্ট কিডনিটা অনেক আগে থেকেই নষ্ট ছিল ।এখন অবস্থা দিনে দিনে আরও খারাপ হচ্ছে । ডাক্তার বলেছে, আর খুব বেশি দিন বাঁচবো না । তাই মারা যাওয়ার আগে ভাবলাম ,সেই কথাটা বলে যাই । যে কথাটা আজো তোমায় বলতে পারিনি ।
আমি তোমাকে ভালবাসি মিথিলা । অনেক ভালবাসি ।
ভাল থেকো ।
ইতি,
তোমাদের ক্লাসের সবচেয়ে বাজে ছেলে
রাতুল

মিথিলার চোখ দিয়ে পানি পড়তে পড়তে চিঠিটা ভিজে গেল....

like comment and shear

একটি মেয়ে একটি ছেলেকে পাগলের মত ভালবাসে...

একটি মেয়ে একটি ছেলেকে পাগলের মত ভালবাসে... ভালোই চলছিল তাদের দিন কাল...
১ বছর পর মেয়েটা খেয়াল করল ছেলেটা তাকে আর আগের মত ভালবাসে না...
তাকে avoid করে চলে... একটা সময় ছেলেটা মেয়েটার সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দিলো...
মেয়েটা জানতে পারলো ছেলেটার নতুন গার্লফ্রেন্ড হয়েছে...

মেয়েটা এই বিষয় নিয়ে ছেলেটিকে প্রশ্ন করতেই সে বলে অতীত ভুলে যাও...
মেয়েটা বেইমান বলে কাঁদতে কাঁদতে ফিরে এলো ...
সে কিছুতেই ছেলেটিকে ক্ষমা করতে পারলো না...

এই ঘটনার ৬মাস পরে মেয়েটার কাছে ছেলেটার মৃত্যু সংবাদ এলো
ছেলেটা মারা যাবার আগে মেয়েটার জন্য একটা চিঠি রেখে গিয়েছিল...
ছেলেটার এক বন্ধু এসে মেয়েটাকে টা দিয়ে গেলো...
মেয়েটা রাগে চিঠি টা ফেলে রাখলো
রাতে ছেলেটার কথা খুব মনে পড়ছিল

সে চিঠিটা খুলে পরতে শুরু করলো

বিধাতার করুন পরিহাসে আমরা এক হতে পারলাম না
যেদিন আমি জানলাম আমি আর ৬ মাস বাঁচব সেদিন থেকে বুকে পাথর চেপে তোমার সাথে অভিনয় শুরু করলাম... ভেবেছি তুমি আমাকে ভুল বুঝে দূরে সরে যাবে...
তাই তোমার থেকে দূরে থেকেছি... যখন তুমি এটা পড়বে আমি তোমার থেকে অনেক দূরে থাকবো... আমার কারনে তোমার চোখে আমি অশ্রু দেখতে পারবো না...
তাই তোমার সাথে এমন করেছি... আমাকে ক্ষমা করে দিয়ো...

চিঠি টা পরতে পরতে মেয়েটার চোখের জলে চিঠি টা ভিজে গেলো......
— in Changerchar.
 
Photo: একটি মেয়ে একটি ছেলেকে পাগলের মত ভালবাসে... ভালোই চলছিল তাদের দিন কাল...
১ বছর পর মেয়েটা খেয়াল করল ছেলেটা তাকে আর আগের মত ভালবাসে না...
তাকে avoid করে চলে... একটা সময় ছেলেটা মেয়েটার সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দিলো...
মেয়েটা জানতে পারলো ছেলেটার নতুন গার্লফ্রেন্ড হয়েছে...

মেয়েটা এই বিষয় নিয়ে ছেলেটিকে প্রশ্ন করতেই সে বলে অতীত ভুলে যাও...
মেয়েটা বেইমান বলে কাঁদতে কাঁদতে ফিরে এলো ...
সে কিছুতেই ছেলেটিকে ক্ষমা করতে পারলো না...

এই ঘটনার ৬মাস পরে মেয়েটার কাছে ছেলেটার মৃত্যু সংবাদ এলো
ছেলেটা মারা যাবার আগে মেয়েটার জন্য একটা চিঠি রেখে গিয়েছিল...
ছেলেটার এক বন্ধু এসে মেয়েটাকে টা দিয়ে গেলো...
মেয়েটা রাগে চিঠি টা ফেলে রাখলো
রাতে ছেলেটার কথা খুব মনে পড়ছিল

সে চিঠিটা খুলে পরতে শুরু করলো

বিধাতার করুন পরিহাসে আমরা এক হতে পারলাম না
যেদিন আমি জানলাম আমি আর ৬ মাস বাঁচব সেদিন থেকে বুকে পাথর চেপে তোমার সাথে অভিনয় শুরু করলাম... ভেবেছি তুমি আমাকে ভুল বুঝে দূরে সরে যাবে...
তাই তোমার থেকে দূরে থেকেছি... যখন তুমি এটা পড়বে আমি তোমার থেকে অনেক দূরে থাকবো... আমার কারনে তোমার চোখে আমি অশ্রু দেখতে পারবো না...
তাই তোমার সাথে এমন করেছি... আমাকে ক্ষমা করে দিয়ো...

চিঠি টা পরতে পরতে মেয়েটার চোখের জলে চিঠি টা ভিজে গেলো......

শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

হৃদয় জুড়ে চাঁদপুর- Hridoy jure Chandpur matlab

অসম্ভব সুন্দর আমাদের হাইমচর
উপজেলার গ্রামের দৃশ্য...
______________ 







 মতলব উত্তরে গ্যাস চাই,
হাজীগজ্ঞ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ..চাঁদপুর। ছবিটি সম্প্রতি তোলা-



চাঁদপুর বড় রেল স্টেশনে ডেম্যু ট্রেন





"ফুল ফুটুক আর নাই ফুটুক আজ বসন্ত"
আজ পহেলা ফাল্গুন। ঋতুরাজ বসন্তের আগমন। ফুল ফুটবার দিন বসন্ত।
কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের কবিতার এ লাইনটি সকলেরই জানা ও প্রিয় তাতে সন্দেহ নাই। তবে আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে বোধগম্য হচ্ছেনা কেন আজ ফুল ফুটবেনা? প্রকৃতির নিয়ম অনুযায়ী শীতের রিক্ততা মুছে দিয়ে প্রকৃতি জুড়ে আজ সাজ সাজ রব রব। প্রকৃতিতে ফাগুনের ছোয়া লেগেছে। গাছে গাছে ফুটছে শিমূল ।
পহেলা ফাগুন উপলক্ষে আমাদের সকল বন্ধুদের ‘’হৃদয় জুড়ে চাঁদপুর- Hridoy jure Chandpur’’






বাংলাদেশের ইলিশের অত্যতম পাইকারী বাজার, চাঁদপুর ।
Chandpur fishmarket the largest wholesale market of Hilsha fish Chandpur in Bangladesh.


 
হারিয়ে যাওয়া দিন গুলোর কথা মনে পরে ভীষন।





 
রাতে চাঁদপুরের এমন ইলিশ চত্ত্বর
কে কে দেখেছেন???
__________




 Amar Hridoy Jure Chandpur.....
ai to amar chandpur.
aito amar matribhumi...
_______________





 
subahan allah...........
_____________


 
 
 
আপনার পছন্দের খেলা কোনটি???
Apnar Posonder Khela Konti???
___________


 


 
চাঁদপুর রেল পথ।
কি অপরুপ সাজে সাজানো আমাদের প্রিয় জম্মভূমি চাঁদপুর।
চাঁদপুরে জম্ম নিয়ে আমরা গব্যিত; দেশের ভাগ্যবান জেলাবাসীর মধ্যে এটি প্রধান একটি। নেতৃত্বে আমরা। আমরা অনেক ক্ষেত্রেই এগিয়ে। এই জেলার মানুষ বাস, রেল এবং দৃষ্টি নন্দন আর্জাতিকমানের লঞ্চেও যাতায়াত করতে পারে।
_____________



 


 

আঙ্গ চাঁনপুরের ইলিশ পূত্র।
চাঁদপুরে নদীতে ইলিশ ধরা জেলের পূত্র। নদীর মাঝে জেগে উঠা চরে তাবু টাঙ্গিয়ে বাবার ধরা মাছ পাহারা দেয় ওরা। আবার চরে ঘুরতে যাওয়া লোকদের কাছেও বিক্রির জন্য ইলিশ নিয়ে ফেরি করে তারা।
এভাবেই জেলেরা জীবিকা নিব্যাহ করে। তাদের সন্তানরাও ধীরে ধীরে এই পেশায় জড়িয়ে পড়ে। লেখাপড়া ভাগ্যে জুটে না ওদের। এই সময় ওদের হাতে বই থাকার কথা থাকলেও পারিবারিক ঐতিহ্য আর অথ্যনৈতিক টানাপোড়েনে এটিই ওদের নিয়তি। এটাই ওদের ভাগ্য বলে এটিকে বরণ করে নিয়েছে তারা......ওরা আঙ্গ চাঁনপুরের ইলিশ পূত্র।

 
 
বাংলা আমার জীবণানন্দ, বাংলা প্রানের সুখ।
আমি একবার দেখি বারবার দেখি, দেখি বাংলার মুখ।
____________________


 

 

আমাদের হলুদি চাঁদপুর। এই জেলার প্রতিটি উপজেলার প্রায় সকল গ্রামের বিস্তিন্ন মাঠে সরষের চাষ হচ্ছে। গামের মঠো পথে হেটে যেতে এমন চোখ ধাঁধানো রুপ চোখ জুড়িয়ে দেয়। ছবিটি চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জের...............
___________________________